মাছ কোম্পানীর চিংড়িতে পুশ নেই

স্টাফ রিপোর্টার ঃ শুধু সড়কেই নয়, পুশকৃত চিংড়ি মাছ কোম্পানীগুলো কিনছে কি না সে ব্যাপারে সজাগ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এস. হুমায়ুন কবিরের অনুপ্রেরণায় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড এবং মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ অভিযান চালিয়ে আসছে। এ পর্যন্ত একাধিকবার রূপসা সেতু টোল প্লাজায় যেমন ট্রাক আটক করে পুশকৃত চিংড়ি উদ্ধার করে নষ্ট করা হয়েছে তেমনি সর্বশেষ অভিযান চালানো হয় স্থানীয় বাজারেও।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গত সোমবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে স্থানীয় বাজারে অভিযান চালায় কোষ্টগার্ড ও মৎস্য অধিদপ্তরের মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ। ওই অভিযানেও অনুপ্রেরণা ছিল বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস্ এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এস. হুমায়ুন কবিরের। স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য কৌশল পরিবর্তন করে রেফ্রিজারেটেড পরিবহনে এসময় নেয়া হচ্ছিল অপদ্রব্য পুশকৃত ১৯ ককশিট চিংড়ি। যার ওজন প্রায় ৩৮০ কেজি। এসময় উক্ত পুশকৃত চিংড়ি বিনষ্ট করার পাশাপাশি রেফ্রিজারেটর চালককে ১৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একইসাথে অভিযান পরিচালনা করা হয় তিনটি মাছ কোম্পানী, দু’টি ডিপো এবং তিনটি ট্রাকে। কিন্তু সেগুলোতে কোন পুশকৃত চিংড়ি পাওয়া যায়নি বলে জানান বিএফএফইএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস. হুমায়ুন কবির।